৩। এপ্রিল-মে মাসে গাছে ফুল আসে এবং মার্চ মাসে ফল সংগ্রহের উপযোগী হয়।
৪। ফল মাঝারী (৩২ গ্রাম)।
৫। শাঁস নরম, আঠালো এবং মিষ্টি (ব্রিক্স ৭৫%)।
৬। খাদ্যেপযোগী অংশ ৫৩%।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বপনের সময়
: জুন-আগস্ট মাস চারা রোপণের সবচেয়ে উপর্যুক্ত সময়। তবে বর্ষার শেষেও চারা রোপণ করা যেতে পারে।
২ । মাড়াইয়ের সময়
: চৈত্র-বৈশাখ
৩ । গর্তে সারের পরিমান (গর্ত প্রতি)
: গোবর-২০কেজি, টিএসপি-২০০গ্রাম, এমওপি-২৫০ঃ
উল্লিখিত সমুদয় সার গর্ত করার পর উপরের মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। প্রায় ১০-১৫ দিন পর মাটি উলটপালট করে চারা রোপণ করতে হবে।
৪ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: বর্ষার আগে ও পরেএবং শীতের পরে তিন কিস্তিতে উল্লিখিত সার প্রয়োগ করতে হবে। মধ্য দুপুরে গাছের ছাড়া গোড়ার চারিদিকে যতটুকু জায়গায় বিস্তৃত হয় (গাছের গোড়া থেকে পৌনে ২ ফুট থেকে সোয়া ৩ ফুট জায়গা খালি রেখে) ততটুকু জায়গায় সার ছিটিয়ে কোদাল দিয়ে হালকা করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। সার প্রয়োগ করার পর প্রয়োজনে সেচ দিতে হবে।